কবিতার ঈশ্বর

টলমল ক্রোমোজোমে ঝলসে ওঠে মানব-ঈশ্বর

বিশ্বাসের ভীত গভীর হতে চলে আসে অগভীরে

শাস্ত্রীয় বুলিতে শ্লেষের থুথু

ঈশ্বর! স্বর্গ! পুনর্জন্ম!

জিন থেরাপির প্রানীবীজে জন্মে ভিনদেশের মানবজীব

জরায়ু, যোনি, স্তন আর রমনীয় বীভৎসতায় নিহত হয় মেধাবী ডীম্বাণু

দৈবের পাখায় ভর দিয়ে চলে অসংখ্য শৃগাল কুকুর

প্রেমের পচা মাংসের লোভে-

নারী ওই বিষাক্ত নারী স্বর্গের নিচে নরকের ঠিকানা দেয়

যৌবন, বীর্য পরাভূত হয় ভালবাসার কৃষ্ণ লোবানে

এভাবে চলতে থাকে অনাদি আদম, আর্য পতঙ্গ,

অনার্য সরীসৃপ।

হিংস্র আনন্দের মিছিলে সভ্যতা

বসন্ত মধুর শিহরণে ঈশ্বর, স্বর্গ, পুনর্জন্ম।

1 thought on “কবিতার ঈশ্বর”

  1. বাউলা অন্তর,

    বেশ দূর্বোধ্য লাগলো । আপনি হয়তো পাপাচারের কথাই বলতে চেয়েছেন । শব্দ ব্যবহারে আরো একটু সহজ হলে আরো ভালো লাগতো । লেখা থামতে দেবেন না । কে বলতে পারে আপনার হাত দিয়েই একটি “মাষ্টার পীস” বেরুবে না একদিন ?
    শুভেচ্ছান্তে ।

Leave a Comment