১।অপু এবং নাছের দুই বন্ধু
একই
অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না।
কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি।
কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি।
কিন্তু আমি বসের কাছ
থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল
এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড
ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর
বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
… নাছের খুব স্বাভাবিক
ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই
ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ
ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের
চাপে তোমার মস্তিষ্ক
বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক
সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর
দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম
থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের
বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি!
তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ
করব কী করে?!
কিছু মজার সংজ্ঞাঃ
*সরকারি অফিসঃ যেখানে আপনি কষ্টের ছাত্রজীবন এর পর রিলাক্স করতে পারেন
*হাই তোলাঃএকমাত
্র যে সময় বিবাহিত পুরুষ মুখ খোলার সুযোগ পায়
*ডাক্তারঃযে আপনাকে চিকিৎসা করে সারিয়ে তুল্বে কিন্তু শেষে তার বিল দেখে আবার অসুস্থ হয়ে যাবেন!!
*বসঃএমন লোক যে আপনি অফিসে দেরি করে গেলে আগে আসবে আর আগে গেলে দেরিতে আসবে
*জীবন বিমাঃএমন একটা চুক্তি যা আপনাকে সারাজীবন গরিব রাখবে যাতে মড়ার পড়ে বড়লোক হতে পারেন!!
*ক্রিমিনালঃআর সবার মতই একজন কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে উনি ধরা খাইছেন
মজা পাইলে লাইক দিতে পারেন!!! আমি যেমন পড়তে ভুলে যাই অনেকে লাইক দিতে ভুলে জান তাই মনে করাইলাম আরকি!! আর কমেন্ট এ ৬ জন করলে ৫ জন ই লিঙ্ক দেন পোস্ট নিয়ে কমেন্ট দিবেন প্লীজ
মজার কুসংস্কারঃ
১। দুইজনের মাথায় মাথায় একবার গুঁতা লাগলে শিং গজায় ! তাই শিং গজানো বন্ধ রাখতে দ্বিতীয়বার
গুঁতা মারতে হয় !
২। পিঁপড়া খেলে সাঁতার শেখা যায় !
৩। ছোট্টবেলায় যারা মায়ের হাতের লোকমা খেয়েছেন তারা জানেন মা আমাদেরকে খাওয়ানোর সময় বলতো, “একবার খেলে জামাই/বউ কিল মারবে!”
৪। জমজ কলা (অথবা অন্য কোন ফল) খেলে জমজ বাচ্চা হবে !
৫। বাসা থেকে বাইরে বের হওয়ার সময় হোঁচট খাওয়া অশুভ লক্ষণ !
৪।এক চাইনিজ ভদ্রলোক এক বারে গেলেন।
গিয়ে দেখলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক স্টিফেনস্প
িলবার্গ বসে আছেন।
তিনি আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে তাঁর সাথে কথা বলতে গেলেন- “আমি আপনার একজন… ভক্ত। আমি কি আপনার একটি অটোগ্রাফ পেতে পারি?”
ঠাস- চা…ইনিজকে চমকে দিয়ে স্পিলবার্গ তার গালে একটি চড় বসিয়ে দিয়ে বললেন-”আমি তোমাদের
ঘৃণা করি। তোমরাই আমাদের ‘পার্ল হারবারে’ বোমা ফাটিয়েছিলে।”
হতভম্ব চাইনিজ কোনমতে বললেন, “সেটা তো চীন নয়, বোমা ফাটিয়েছিল জাপান!”
– “আমার কাছে চাইনিজ, জাপানী, তাইওয়ানি সব এক।”
সাথে সাথে চাইনিজের এক চড়ে স্পিলবার্গের গোটা শরীর নড়ে উঠলো।
বিষ্মিত স্পিলবার্গকে চাইনিজ বললেন, ব্যাটা তুই টাইটানিক জাহাজকে ডুবিয়েছিলি আর তাতে প্রচুর
লোকের প্রাণহানি হয়েছিল।
স্পিলবার্গ জবাব দিলেন -”ওটাতো আইসবার্গের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবেছিল!”
– “ওই একই কথা। আইসবার্গ, জোহানেসবার্গ, স্পিলবার্গ সব একই কথা!
বনের রাজা বাঘ একবার ঠিক করল যে, বিয়ে করবে।
রাজার আশেপাশে সারাক্ষন নানা রকম মোসাহেব জন্তু-জানো
য়ার ঘোরাঘুরি করে ।
রাজা একদিন তাদের বললেন, “এই শোন আমি বিয়ে করব ঠিক করেছি, আমার জন্য মেয়ে দেখিশ।”
এই কথা শোনার পর আর কেউ বাঘের কাছেই ভিড়ে না।
সবাই মনে মনে ভাবে, কোন মেয়ে দেখে রাজার রোষের শিকার হয়ে আবার তার পেটে চালান হয়ে যাই, দরকার নাই।
এভাবে কয়েক মাস কেটে গেল ।
বাঘ রাজা তো হতবাক, একি অবস্থা, আমার… আশপাশেই তো কেউ ভেড়ে না!
ছয় মাস পর এক ইদুর এল।
বাঘ হুংকার দিয়ে উঠল,
: এই থাম।
ইদুর বলে,
: জ্বী হুজুর।
: তুই শুনেছিস, যে আমি বিয়ে করব বলে মনস্হির করেছি?
:জ্বী হুজুর শুনেছি।
: তা আমার কাছে কেউ আসেনা কেন?
: হুজুর তারা আপনাকে খুব ভালোবাসে তাই।
: ভালোবাসে বলে কাছে আসবে না এটা কেমন কথা?
এরপর ইদুরের দিকে তাকিয়ে বাঘ বলে,
: তুই বিয়ে করেছিস?
ইদুর বলে,
: জ্বী হুজুর, বিয়ে করেছি।
বাঘ আফসোস করে বলে,
: তুই একটা ইদুর, তুই বিয়ে করে ঘর-সংসার করছিস, আর আমি বাঘ হয়ে বিয়ে করতে পারবনা, এটা কেমন কথা!
ইদুর বলে,
: হুজুর আমি আসলে আগে বাঘই ছিলাম, বিয়ের পরে ইদুর হয়ে গিয়েছি!
আরো চাইলে:
http://adf.ly/345833/hashirjholok.blogspot.com/