বঙ্গানুবাদ করেছেন Fawad Ahmed. তার অনুমতি নিয়ে হুবহু কপি পেস্ট মারলাম।
মুসলিমদের অন্যতম দাবি হল তাদের কোরানের মত সুরা আর কেউ বানাতে পারে না। অন্য অনেকের মত এই দাবিকে ভ্রান্ত প্রমাণ করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন ফিলিস্তিনি ব্লগার ওয়ালিদ আল হুসাইনি। নিজের ব্যাক্তিগত ব্লগসাইট ছাড়াও ফেসবুকে তিনি একটি পেইজ খুলেছিলেন Allah নামে। সেই পেজে নিয়মিতভাবে তিনি কোরানের অনুকরণে আয়াত নাজেল করে যেতেন। কিন্তু একদিন তাকে আটক করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। বিভিন্ন সংগঠনের তীব্র নিন্দাজ্ঞাপনের পরও তার কোন সুরাহা হয় নাই।
আজ আমি এক অসাধারণ কাজ করেছি এবং তা হল কোরানের বঙ্গানুবাদ করা। ওয়ালিদের সকল পেজ এবং পোস্ট ফেসবুক কর্তৃপক্ষ মুছে দিয়েছে। তবে তার আয়াতগুলো ইংরেজি অনুবাদসহকারে islamwatch.org সাইটে রাখা হয়েছে। সেগুলোকে আমি এখানে বাংলায় অনুবাদ করেছি। যারা কোরান সম্পর্কে জানেন তারা এটা জানেন যে কোরানের বাক্যগঠনের প্রক্রিয়া খুবই নিম্নমানের। অনুবাদ করার পর সেগুলো সহজে বোঝা যায় না। অনেক চিন্তা করে বেশ কয়েকরকমভাবে আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা করা যায়। ওয়ালিদের কোরানের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে। লিখাগুলো বুঝতে হয়তো কিছুটা কষ্ট হবে আপনাদের। দয়া করে নিজেরা নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করে নিবেন।
আমি ভাবছি এই লেখাটা সামুতে প্রকাশ করার। আপনারা যদি পরামর্শ দেন, এর প্রভাবে আমাকে ব্যান কিংবা জেনারেল করবে কিনা, তবে অত্যন্ত উপকৃত হব। পাঠকগণ, এখন মহান আল্লাহফাকের নামে লিখা শুরু করলাম-
আমার সর্বশেষ রাসুলের মৃত্যুর পর, . . . হে বান্দারা আমার, আমি এই খোমাখাতার দ্বারা তোমাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেই। যাতে তোমাদের প্রার্থনার জবাব দিতে পারি।
————- আল্লাহ
১. আমাদের এই ইসলাম ও মুসলিমদের হাত থেকে বাঁচান। আমরা তখনই নিরাপদ যখন আমরা ওদের থেকে অনেক অনেক দূরে। মুহম্মদ ও জম্বিদের অনুসারীরা সন্ত্রাসবাদী ছাড়া অন্য কিছু নয়। তার চার্চে গিয়ে খ্রিস্টানদের হত্যা করে। তারা বলে তারা এসব করে আল্লাহর জন্যে, জিহাদে অনুপ্রাণিত হয়ে। ইসলামের যেই ঈশ্বর নিরপরাধদের বলে কাফির, সে কি একটা মূর্খ নাকি সত্যিই জম্বি? শয়তান নিজেও মাঝে মাঝে বিভ্রান্ত হয়ে যায় (মুসলিমদের নিয়ে)। সোজা ভাষায় তারা একদঙ্গল সন্ত্রাসী ছাড়া অন্য কিছু নয়।
২. আমি শপথ নিচ্ছি ডুমুর এবং জলপাইএর নামে। আমি আরো শপথ করছি সকল মূর্খামি এবং পাগলামির নামে। ইসলাম প্রচারকের ক্ষুধা-প্রবৃত্তিও আছে মাশাল্লাহ। ক্ষুধা পাইলে নিজের পেট ভড়াতে হত্যা আর লুটতরাজ চালান তিনি। নিজের পরিবারের সাথেও চালবাজি করেন, আর বলেন উনি একজন রাসুল। যেখানে উনি আসলে একটা বদ্ধ উন্মাদ।
৩. আর যদি (অন্য কোন) ঈশ্বরের বিজয় এবং স্বাধীনতা অর্জিত হয়ে যায় এবং দেখো যে দলে দলে সবাই শিল্পী-সাহিত্যিক হয়ে যাচ্ছে তবে তোমাদের আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। কারণ তিনিই হলেন পরম করুণাময়।
৪. আমি পরম করুণাময় ঈশ্বর, এই সমৃদ্ধ মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা। ওরা আমার উপাসনা করুক আমি তা চাই না। আমি ওদের আগুনেও পোড়াব না বা দোযখেও ছুঁড়ে ফেলব না। শিল্প-সাহিত্যের প্রতি তারা আগ্রহ দেখাতেই পারে। শেষ বিচারের দিন আমি ওদের বেহেস্তের অনুমোদন দিয়ে দিব, যেখানে তারা চিরকালের জন্য বাস করবে। সেখানে থাকবে ‘গেলমান’ এবং সুন্দরী রমণীরা। আর কাফিরদেরকেও আমি ক্ষমা করে দেব। কারণ আমি পরম করুণাময়। তারা থাকবে নরম মাটির ঘরে এবং খাবার খাবে টুনা মাছের টিনে। তারা আরও পাবে সুডৌল বক্ষধারী এবং অত্যন্ত সুন্দরী নারীদের।
৫. আমি শপথ করছি কলম, স্কেল, অনুবীক্ষণযন্ত্র ও মহাকাশযানের যাওয়া আসার নামে। আরও শপথ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা বিশ্বকে ছেয়ে ফেলেছে এবং প্রভাবও বিস্তার করে ফেলেছে। (শপথ করছি) সেই অজ্ঞানতার নামে যা এখন হারিয়ে যাচ্ছে বা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। বান্দারা আমার, আগেকার লোকেদের কথাবার্তা কি তোমাদের কুপথে নিয়ে যায় না? তারা কি অভিকর্ষের কথা শুনে নি? তারা কি আপেক্ষিক তত্ত্বের কথা শুনে নি? তারা কি কোষের এমন উন্নতির কথা শুনে নি?
৬. তারা কি দেখে নি কিভাবে মেয়েরা তাদের মেক-আপ এবং রেশমি চুলের সাথে সৃষ্টি হয়েছে? তাদের দীপ্তি প্রকাশ পায় পোশাকের সংক্ষিপ্ততা এবং নগ্নতার মাধ্যমে। তারা আলোকিত হয় তাদের চোখের জাদুর মাধ্যমে। তারা বিখ্যাত হয় ‘facebook’ এবং অন্যান্য ‘messenger’ এর মাধ্যমে। আর পয়গম্বরদের যদি ইচ্ছা হয় তবে (তাদের সাথে) শারীরিক সম্পর্কও স্থাপন করতে পারেন, এমনকি সাবালিকা না হলেও।
৭. তারা তাদের নবীকেই সবচেয়ে সম্মানিত পয়গম্বর বলে। কিন্তু তারা যদি তার কার্যকলাপের দিকে তাকায় তবে দেখতে পাবে যে, সে একটা অভিশপ্ত নেকড়ে। সে (অনুসারীদের কাছে) প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল হুরপূর্ণ এক দূষিত জান্নাতের। তাদের জানা উচিত যে সে কোন নবীও ছিল না বা কোন শেষ রাসুলও ছিল না। সে ছিল একটা চোর যে ধর্মের নামে গণহত্যা চালাত। সে আল্লাহকেও তার জন্য প্রার্থনা করতে বাধ্য করেছিল। তার ক্রিয়াকর্মের জন্য বেচারা আল্লাহকে দোষ দেয়া যায় না। সে আর তার সাহাবিরা লুটতরাজ চালাত, পুরুষদের হত্যা করত এবং নারীদের নেংটা করত। এবং এই সত্য যে তোমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে সেও কিন্তু নির্দোষ ছিল।
সবাইকে আবারও অনুরোধ করছি কমেন্ট করার। কমেন্ট না করলে আপনাদের উপর গজব পড়বে বলে দিলাম। :marah
ওয়ালিদ আল হুসাইনির কাহিনী দুঃখজনক। তার জন্য শুভকামনা
মুচলমানরা খুব গর্ব করে কয়, দুনিয়ার কেউ কুরানের মত একটা আয়াত তৈরি করতে পারবে না। আগে হাজার চেষ্টা করেও কেউ নাকি পারে নি। আসল ব্যাপার হলো, অনেকেই পারে কিন্তু কল্লা যাওয়ার ভয়ে কেউ প্রকাশ করে না।
Ata-i thik uttar. Dharmandho ra bujhtei chiben-na karon bujha tader kormo noy.
শুয়োরের বাচ্চা , ধর্ম গ্রন্থের ব্যাপারে বাজে কথা লিখলে তোকে ঠাপাবো ।
A chharha ar ki jajen?
আপনার মত গাধার দ্বারা এর থেকে বেশি আশা করা যায় না। গাধার দ্বারা আমরা শুধু বই বহন করে নিতে পারবো বলে আশা করি; কিন্তু বই এর explanation কেউ আশা করেনা। এমনি আপনার উপর অনেক বোঝা; আর বাড়তি বোঝা নেবার দরকার দেখছি না! যদিও এটা বলা গাধারা জন্য সমান কথা! :) । আর যারা মানুষ তাদের জন্য, সহজে পড়তে দেখুন http://www.mumenoon.net/bengali/ ধন্যবাদ।
Ar jara apnar ullekhito site-er abol tabol qraner ukti porhe na ba bishwas kore na tara ki maanush noy? Gadha ashole ke akhon bujhun.
কোন একটা ব্লগের একটা মন্তব্য পড়েছিলাম নাস্তিকের সংজ্ঞা সংক্রান্ত। ঐ সংজ্ঞাটাই আসলে এই অনুবাদকের এবং ঐ ব্লগার ওয়ালিদ আল হুসাইনি এবং যারা এটা রিপোষ্ট করে যাচ্ছেন তাদের জন্যে প্রযোজ্য বলে আমার মনে হচ্ছে। সংজ্ঞাটা সকলের জ্ঞাতার্থে আমি পুন: লিখে দিলাম।
‘৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে খান সেনা, রাজাকার ও আলবদরদের দ্বারা উর্বরীকৃত হিন্দু নারীদের গর্ভে স্বাধীন দেশে যে সকল অণ্ডকোষবিহীন, বিকলাঙ্গ শিশু জন্মগ্রহণ করে, বয়সকালে যাদের কোন নৈতিকতা গড়ে উঠেনি, জিনগত ভাবে যাদের স্বভাব স্বীয় ঔরসদাতাদিগের মত, এবং যারা সত্যিকারের সাহসের অভাবে ফেসবুক ও ব্লগগুলোকে ধর্ম নিয়ে লেদানোর নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম মনে করে, আর ধার্মিকদিগের ক্রমাগত পোন্দানি খাইয়াও যারা আরও পোন্দানি খাবার জন্যে ম্যাতকার জারী রাখে -অবস্থা ও সংজ্ঞাদৃষ্টে তারাই নাস্তিক হিসেবে দেশ ও জাতির নিকট সম্যক পরিচিতি লাভ করে।
Ar jara 71 shale Muslim narir gorbhe janmechhilo tader ki holo? Beshi to Muslim nanirai rape hoyechhe. Tader jonyo ki hat tali dichhen? Kono blog-a parhen-ni. Ata apni-i baniechhen.
“আর ধার্মিকদিগের ক্রমাগত পোন্দানি খাইয়াও যারা আরও পোন্দানি খাবার জন্যে ম্যাতকার জারী রাখে”. Musalman dharmik-ra bikrito jounachare anondo pan. Etai Islamer shikkha.
মুখে যে কি আসছিল তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। তোরে সামনে পেলে বলতাম। এই বিজ্ঞান আর উন্নতি কই পাইছোস তোর বাবার কাছ থেকে। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে পবিত্র কুরআনে যা নাযিল হয়েছিল তারি গবেষনার ধারাবাহিকতায় আজ এতো কিছু জানছোস । তোদের কথার তো কোন সত্যতা নাই শুধু কল্পনা। আর একটা কথা কোন অমুসলিম, কাফির, মুনাফিক যদি আকাম কুকাম করে বলে যে আমি মুসলমান তা্র সার্টিফিকেট কি আমি আপনি দিব না মহান আল্লাহ দিবেন। তাই যারা ইসলাম নামের সাইনবোর্ড লাগিয়ে খারাপ কাজ করে তারা আদও ইসলামের অংশ কি না তা আল্লাই ভাল যানেন কারন ইসলামের ভিতর থাকতে হলে মুসলমানের সংজ্ঞা কি তা আগে জান পরের কথায় লাফাইয়া বেড়াইস না। যে কুত্তার বাচ্চায় মহান আল্লাহর আয়াত নিয়ে আজেবাজে কথা বলে ও জারস ওরে জুতা দিয়ে বাইড়ানোর দরকার ।
Koekta example din to. Aamrao jani quran theke ki ki abishkrito hoyechhe?
Hassan bhaijan,
Chup-chap keno? Kono example (udahoron) ki pelen?