শান্তমন

অবশেষে ভিকি’দের জয় – মঞ্জুআরা নতুন অধ্যক্ষ

দিনভর অনেক নাটক তালবাহানার পর ভিকারুন্নেসা নূন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে মঞ্জুআরা বেগমকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি ইতিহাস বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। হোসনে আরা বেগমকে তিন মাসের ছুটিতে রাখা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এই স্কুলের দেখভাল করার জন্য চার সদস্যের একটি কমিটি করে দিয়েছেন, এই কমিটি স্হায়ী অধ্যক্ষ নিয়োগ দিবেন। আগের কমিটি বিলুপ্ত। আগের …

অবশেষে ভিকি’দের জয় – মঞ্জুআরা নতুন অধ্যক্ষ Read More »

গ্যাস চুক্তি বিরোধী আন্দোলনের কিছু ছবি

জাতীয় স্বার্থ পরিপন্হী অসম চুক্তি বিরোধী ব্লগার ও অনলাইন কমিউনিটির ব্যানারে ব্লগাররা ২ রা জুলাই থেকে গ্যাস চুক্তি বিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। আজকে গিয়েছিলাম শাহবাগে, অনেক ব্লগার এসেছিলেন। বক্তৃতা, ব্যানার, স্লোগান, প্লেকার্ড আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আজকের প্রতিবাদ কর্মসূচী পালন কার হয়। আজ ৩ রা জুলাই হরতাল কর্মসূচী সফল করতে সকাল ৯ টাই টিএসসি তে …

গ্যাস চুক্তি বিরোধী আন্দোলনের কিছু ছবি Read More »

আমাদের মা

হুমায়ূন আজাদ স্যার আমার অতি একজন মানুষ। বাস্তব সত্যগুলো দ্বিধা দন্দ, ভয় ভীতি ছাড়াই খুব সহজভাবে তাঁর লেখনিতে ফুঁটিয়ে তোলেন। তাঁর লেখা কবিতাগুলোও অসাধারণ লাগে। তাঁর একটা কবিতা এত ভাল লেগেছে  যে, সুযোগ পাইলেই অন্যদের শুনাই। কবিতাটির নাম “আমাদের মা”, একটু মিলিয়ে দেখুন, বাংলাদেশের বেশিরভাগ মা’দের সাথে মিল খুঁজে পাবেন। আমাদের মা – হুমায়ূন আজাদ …

আমাদের মা Read More »

প্রবচনগুচ্ছ : হুমায়ুন আজাদ

অধ্যাপক ডঃ হুমায়ুন আজাদ -এর পরিচিতি ও তাঁর কিছু প্রবচনগুচ্ছ: কবি, ঔপন্যাসিক, সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, কিশোর সাহিত্যিক এবং কলাম লেখক অধ্যাপক ড: হুমায়ুন আজাদ ২৮শে এপ্রিল, ১৯৪৭ সালে (১৪ই বৈশাখ, ১৩৫৪ বঙ্গাব্দ), মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। এই বিক্রমপুরে বাংলার বহু কীর্তিমান ব্যক্তির জন্ম হয়েছে। এখানকার কৃতী সন্তানের মধ্যে রয়েছেন অতীশ দীপঙ্কর, জগদীশ চন্দ্র বসু, ব্রজেন …

প্রবচনগুচ্ছ : হুমায়ুন আজাদ Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্য

বাংলাদেশের বিখ্যাত ভাস্কর্য গুলির অন্যতম এই ভাস্কর্যটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্হিত। স্থপতি: শ্যামল চৌধুরী মঈন হোসেন রাজু, বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে যেয়ে সন্ত্রাসীদের দ্বারা নিহত হন। ভাস্কর্যটি রাজুকে উৎসর্গ করা হয়। এটি স্হাপন করা হয় ১৯৯০ সালের শেষ দিকে। ‘This sculpture is very significant as it is a symbol of student’s protest against terror’, says …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্য Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সংশপ্তক

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এটি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্হিত। স্থপতি: হামিদুজ্জামান খান ভাস্কর্যটিতে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখানো হয়েছে, এক হাত এক পা হারিয়েছেন, এক হাতে রাইফেল নিয়ে তবুও যেন পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বদ্ধপরিকর। স্বাধীনতা যুদ্ধের গুরুত্ব এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার শৌর্যের প্রতীক হিসেবে ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী হামিদুজ্জামান খান। ‘I wanted to show that our freedom fighters …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সংশপ্তক Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সাবাস বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য যা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। স্থপতি : নিতুন কুন্ডু ১৯৭৩ সালে এর কাজ শুরু হয় এবং ১৯৭৯ সালে শেষ হয়। ৬ ফুট বেদীর উপর নির্মিত এ ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট, প্রস্থ ৮ ফুট এবং ব্যাস ৬ ফুট। রাইফেল হাতে দুজন মুক্তিযোদ্ধা দাড়িয়ে। একজন লুঙ্গি পরা, মাথায় …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- সাবাস বাংলাদেশ Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

ধারনা করা হয় ১৯৭১ সালের ১৪ ই ডিসম্বরে ২৩২ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করা হয়েছে। মিরপুর এবং রায়েরবাজার এলাকায় অধিকাংশ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সেইসব অসামান্য প্রতিভাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই ঢাকার রায়েরবাজার এবং মিরপুরে স্হাপিত হয়েছে দুটি ভিন্ন স্মৃতিস্তম্ভ। মিরপুরে স্থাপিত বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধটির নির্মাতা মোস্তফা আলী কুদ্দুস। ১৯৭১ সালের ১৪ ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী, রাজাকার ও আলবদর …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- জাতীয় সংসদ ভবন

জাতীয় সংসদ ভবন প্রখ্যাত মার্কিন স্থপতি লুই কান এর মূল স্থপতি। জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৬১ সালে, ১৯৮২ সালের ২৮ শে জানুয়ারী নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর একই বছরের ১৫ই ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদের অষ্টম (এবং শেষ) অধিবেশনে প্রথম সংসদ ভবন ব্যবহৃত হয়। ২০০ একর জায়গা নিয়ে এটি অবস্হিত। মোট ব্যয় ১২৯ কোটি …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- জাতীয় সংসদ ভবন Read More »

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- জাতীয় স্মৃতিসৌধ

বাংলাদেশের স্হাপত্য স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মাণ করা হয় এই স্মৃতিসৌধ। এটি ঢাকা থেকে ৩৫ কিমি উত্তর পশ্চিমে সাভারে অবস্হিত। ১৯৭২ সালে প্রথম পরিকল্পনা করা হয় সৌধটি নির্মাণের। ১৯৭৮ সালের জুনে একটি ডিজাইন কম্পিটিশনের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে ৫৭ টি ডিজাইন নেয়া হয়। এর মধ্য থেকে সৈয়দ মইনুল হোসেনের ডিজাইন গ্রহন করা হয়। সৌধটির নির্মাণ …

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্হাপত্য ও ভাস্কর্য- জাতীয় স্মৃতিসৌধ Read More »