সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ উঠে যাবে আর রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে কোন ধর্ম থাকবে না এবং সকল মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে এমন একটা সংবিধান হবে এই ভেবে শেখ হাসিনাকে সাধুবাদ দিচ্ছিলেন মুক্তমনারা, অন্য ধর্মের লোকেরা সাধুবাদ দিচ্ছিলেন এই ভেবে যে তারা মুসলমানদের উপরে মর্যাদা না পাক কিন্তু নিচে অন্তত্ব থাকতে হচ্ছে না। নাহ্ হলো না। শেখ মুজিবের উত্তরসূরী হিসেবে উনাকে মানায় না। ক্ষমতার কাঙাল!
ভালভাবেই সবাই এখন বুঝতেছে, শেখ হাসিনা বাকি সময়টা আর দেশের দিকে তাকাবেন না, ভোটের দিকে চেয়ে থাকবেন আর সেই লক্ষ্যে কাজ করবেন। নারী পুরুষের সম্পত্তির সমান অধিকারের ব্যাপারে যে আইন হতে যাচ্ছিল সেটাও আর হবে না নিশ্চিত। আর কিছুদিন পর এমনও হতে পারে, শেখ হাসিনা হজ্জ্ব করে এসে মাথায় পর্দা দিয়ে সভা সমাবেশ করবেন! হাতে তসবি-ও দেখা যেতে পারে মাঝে মাঝে।
যাই হোক, আমরা তো সংখ্যালঘু! বিত্তের দিক থেকেও আবার সংখ্যাগরিষ্ট মানসিকতার দিক থেকেও! আমাদের হা-হুতাশ করে লাভ নাই। তারচেয়ে বরং চেষ্টা করি মজা নেওয়ার। পলিটিক্সে মজার শ্যাষ নাই। এরশাদ, খালেদা, হাসিনা, জামাত, সাকা সবাই ওফুরন্ত মজার উৎস।
Bhaijan,
Apnaar lekhay hotasha-r sur keno? Aapnar moto sonkhya-loghu-r jonyo-i prithibi-ta ekhono baso-jogya aachhe. Bangladesh nishchoy-i ghure darhabe. Insh-humanity.